৩০ ভাইরাসের ‘দুর্বল জায়গা’ খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা! যাতে এই ভাইরাসের মোকাবিলা আরও ভালভাবে করা যায়। যাতে আরও শক্তিশালী ভ্যাকসিন ভবিষ্যতে তৈরি করা যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লা জোল্লা ইনস্টিটিউট অফ ইমিউনোলজি-র বিজ্ঞানীরা ব্যস্ত হয়েচ্ছেন এই নতুন গবেষণায়। আর বিজ্ঞানীদের সহায়তা করছেন ৫৬টি রিসার্চ গ্রুপ! নানারকম ভ্যাকসিনের ব্লু-প্রিন্ট তৈরিতে সহায়তা করছে রিসার্চ গ্রুপগুলো। এই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য, ডেল্টা স্ট্রেনকে আটকানো। করোনা ভাইরাসের যে রূপ এই মুর্হুতে আমেরিকা এবং তার সঙ্গে পৃথিবীর অন্যদেশেরও বিজ্ঞানী, চিকিৎসকদের, প্রশাসনের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। ভাইরাসের দুর্বল জায়গা কী আছে, আদৌ আছে কি না, সেই নিয়ে গবেষণা চলছে। পাশাপাশি, কোভিড-১৯-এর চিকিৎসার জন্য সঠিক অ্যান্টিবডি তৈরি করা নিয়ে চলছে গবেষণা। জোল্লা ইনস্টিটিউটের অন্যতম এক গবেষক, অলমান সাফায়ার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, দু’টো শক্তিশালী আর পরিপূরক অ্যান্টিবডিকে একত্রিত করে একটি থেরাপি পরীক্ষামূলকভাবে তৈরি করা হবে এবং সেটা কোভিডে আক্রান্ত কোনও রোগীর শরীরে প্রবেশ করিয়ে দেখার ভাবনা চলছে গবেষকদের মধ্যে। বিজ্ঞানীরা এই নতুন অ্যান্টিবডির একটা নামও দিয়েছেন, ‘রক্সটার’! কোভিড-১৯ ডেল্টা ভ্যারিয়ান্টকে ‘রক্সটার’ অ্যান্টিবডি প্রতিরোধ করতে পারে কি না সময়ই বলবে শেষপর্যন্ত।