অতিমারি রুখতে বিলিয়ন ডলারের উদ্যোগ

অতিমারি রুখতে বিলিয়ন ডলারের উদ্যোগ

বিজ্ঞানভাষ সংবাদদাতা
Posted on ২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

কোভিডের গ্রাসে যখন সারা পৃথিবী, রোগ সারাবার মতো কোনও দাওয়াই খুঁজে পাওয়া যায়নি। অপেক্ষা করতে হয়েছিল এক বছরেরও বেশি সময়।
গত ৩১শে অগাস্ট এলো সুখবর। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহরে অবস্থিত দ্য পিটার ডোহার্টি ইন্সটিটিউট ফর ইনফেকশান অ্যান্ড ইমিউনিটি। এই গবেষণাকেন্দ্র ২৫০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলারের নতুন অনুদান পেল ক্যানাডার ধনকুবের ব্যবসায়ী জোফ্রে কামিং-এর সৌজন্যে। ঐ প্রতিষ্ঠানের অধিকর্তা শ্রীমতী শ্যারন লুইন নতুন এই গবেষণা প্রকল্পে নেতৃত্ব দেবেন।
অতিমারির বিপদে যাতে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ওষুধ বানানো যায়, সেই প্রচেষ্টাতেই নয়া এই আড়াই বিলিয়নের উদ্যোগ। জোফ্রের নামে ৩১শে প্রতিষ্ঠা পেলো দ্য কামিং গ্লোবাল সেন্টার ফর প্যান্ডেমিক থেরাপিউটিক্স। চিন বাদে কোনও দেশ যদি সার্স-কোভিড-২ নিজেদের ল্যাবে তৈরি করতে পেরে থাকে, সেটা অস্ট্রেলিয়ার এই পিটার ডোহার্টি ইন্সটিটিউট। অতিমারিতে জোফ্রে সাহেব মেলবোর্নে থাকার সময়েই এই প্রতিষ্ঠানের কাজকর্ম দেখে খুশি হন। তখন থেকেই সংক্রামক রোগের গবেষণায় অনুদানে আগ্রহী তিনি।
ভিক্টোরিয়া প্রদেশের সরকারের তরফ থেকেও আগামী দশ বছরে ৭৫ মিলিয়ন ডলার সাহায্যের প্রতিশ্রুতি এসেছে। অর্থাৎ ২০ বছরে দেড় বিলিয়নের অনুদান।