এই গাছ দেখেছে অনেক উত্থান-পতন

এই গাছ দেখেছে অনেক উত্থান-পতন

বিজ্ঞানভাষ সংবাদদাতা
Posted on ১২ জুন, ২০২২

খোঁজ মিলল পৃথিবীর সব থেকে পুরনো গাছের! এমনটাই দাবি করছেন চিলির এক দল উদ্ভিদ বিজ্ঞানী। চিলির বিজ্ঞানীদের মতে ‘গ্রেট-গ্র্যান্ডফাদার’ নামে পরিচিত চার মিটার পুরু কাণ্ড যুক্ত একটি কনিফার গাছ বিশ্বের প্রাচীনতম জীবন্ত গাছ হতে পারে।
প্যারিসের ‘ক্লাইমেট অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস ল্যাবরেটরি’তে কর্মরত চিলির বিজ্ঞানী জোনাথন বারিচিভিচের নতুন গবেষণায় এই তথ্যটি উঠে এসেছে।
জোনাথনের মতে এই গাছটির আনুমানিক বয়স ৫,৪৮৪ বছর।
যদি এই তথ্য সত্যি বলে প্রমাণিত হয় তা হলে ‘স্বচক্ষে’ এই গাছ চাকা আবিষ্কার থেকে আধুনিক মানব সভ্যতার মহাকাশ যাত্রা সবই দেখেছে। এই গাছ সাক্ষী ছিল মিশরের মমিযুগেরও।
যদি এই তথ্য সত্যি বলে প্রমাণিত হয় তা হলে ‘স্বচক্ষে’ এই গাছ চাকা আবিষ্কার থেকে আধুনিক মানব সভ্যতার মহাকাশ যাত্রা সবই দেখেছে। এই গাছ সাক্ষী ছিল মিশরের মমিযুগেরও।
এই গাছটি একটি প্যাটাগোনিয়ান সাইপ্রেস প্রজাতির গাছ। এই গাছের নাম ফিটজরোয়া কুপ্রেসয়েডস, যা স্প্যানিশ ভাষায় অ্যালিয়ারস মিলেনারিও নামেও পরিচিত।
ফিটজরোয়া কুপ্রেসয়েডস চিলি এবং আর্জেন্টিনাতে দেখতে পাওয়া একটি কনিফার গাছ, যা ‘জায়ান্ট সিকোইয়াস’ এবং ‘রেডউডস’ গাছের মতোই কুপ্রেসেসিয়া পরিবারের অন্তর্গত।
ফিটজরোয়া কুপ্রেসয়েডস চিলি এবং আর্জেন্টিনাতে দেখতে পাওয়া একটি কনিফার গাছ, যা ‘জায়ান্ট সিকোইয়াস’ এবং ‘রেডউডস’ গাছের মতোই কুপ্রেসেসিয়া পরিবারের অন্তর্গত।
এই গাছ অবিশ্বাস্য ভাবে ধীরে বৃদ্ধি পায়। এই গাছগুলি ৪৫ মিটার বা ১৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এই গাছ অবিশ্বাস্য ভাবে ধীরে বৃদ্ধি পায়। এই গাছগুলি ৪৫ মিটার বা ১৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
এই গাছ অবিশ্বাস্য ভাবে ধীরে বৃদ্ধি পায়। এই গাছগুলি ৪৫ মিটার বা ১৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
জোনাথন ছোটবেলা থেকেই এই গাছটির কথা শুনে আসছেন। ছোটবেলায় এই গাছটি বেশ কয়েক বার দেখতেও গিয়েছেন তিনি। তবে ছোটবেলায় এই গাছ সম্পর্কে বিশেষ কোনও ধারণা তাঁর ছিল না।
২০২০ সালে জোনাথন অ্যালিয়ারস মিলেনারিও থেকে বেশ কিছু নমুনা সংগ্রহ করেন। পরে তিনি কম্পিউটার মডেলের সাহায্যে এই গাছের বয়স নির্ণয় করার চেষ্টা শুরু করেন।
এই গাছের সঠিক বয়স কত তা নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে। আর সেই কারণেই পাকাপাকি ভাবে তাঁর অনুমান জোনাথন এখনও কোনও গবেষণাপত্র প্রকাশ করেননি। যদিও আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এই গাছের আসল বয়স কত তা নিয়ে জোনাথন গবেষণাপত্র বের করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। এই গাছের সঠিক বয়স কত তা নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে। আর সেই কারণেই পাকাপাকি ভাবে তাঁর অনুমান জোনাথন এখনও কোনও গবেষণাপত্র প্রকাশ করেননি। যদিও আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এই গাছের আসল বয়স কত তা নিয়ে জোনাথন গবেষণাপত্র বের করবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

4 × 2 =