চাঁদের পৃষ্ঠে প্রথম মহিলার পা রাখার কথা ২০২৪-এ। নাসার উদ্যোগে এই ইতিহাস সৃষ্টির চেস্টা হচ্ছে। একই বছরে আরও একজন পুরুষ মহাকাশচারীরও চাঁদের পৃষ্ঠে পা রাখার কথা। পা রখার পর এরা দেখবেন। এর আগে বহু পুরুষ মহাকাশচারী পা রেখেছেন। তারাও নিশ্চয়ই দেখেছেন। চাঁদের পৃষ্ঠতল বদলে যাচ্ছে! পুরো অঞ্চল জুড়ে লোহার কুচি! যাকে বৈজ্ঞানিকরা বলছেন ‘আয়রন ন্যানো-পার্টিকল’। উত্তর অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোর্তিবিজ্ঞান ও গ্রহবিজ্ঞান বিভাগের গবেষকরা উপগ্রহের মাধ্যমেই সেই ছবি দেখে নিয়েছেন। এত কোটি কোটি লোহার কুচি! আগে তো দেখা যেত না। অন্যতম গবেষক, ক্রিশ্চিয়ান জে তাই উদোভিচের মতে সবই সুর্যের প্রভাব! সুর্য মানে সুর্যকিরণ এবং তার সঙ্গে গ্রহাণুদের মহাকাশ অভিযানের প্রভাব। উদোভিচ আরও জানিয়েছেন, পৃথিবীর মত চাঁদের পৃষ্ঠতলে প্রতিরক্ষামূলক চৌম্বক ক্ষেত্র নেই। যে কারণে, সুর্যকিরণে ভেঙে যায় চাঁদের পৃষ্ঠতলে থাকা পাথর এবং মাটি। তারই ফলে সৃষ্টি হয় লোহার কুচির। কিন্তু গবেষকরা বলছেন, শুধু লোহার কুচি নয়, উপগ্রহের পাঠানো ছবিতে এ-ও দেখা গিয়েছে যে, লোহার কুচির সঙ্গে বড় টুকরোরও সৃষ্টি হচ্ছে। এ-তো গেল বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। কিন্তু চাঁদের পৃষ্ঠতল লোহার কুচিতে ক্রমশ ভরে যাওয়ায় আসলে কি হচ্ছে? বৈজ্ঞানিকরা জানাচ্ছেন, দুশ্চিন্তা বাড়ার মত ঘটনা, চাঁদের পৃষ্ঠতল আসলে ক্রমশ কালো হয়ে যাছে! সুর্যকিরণের ধাক্কায়!