সপ্তাহ দু’য়েকের মধ্যে চাঁদে মহাজাগতিক বস্তুর আছড়ে পড়া কৌতূহলের অন্ত নেই বিজ্ঞানীদের। কী আছড়ে পড়তে পারে তার চেয়েও এখন বিশ্বের জ্যোর্তিবিজ্ঞানীদের বেশি কৌতূহল মহাজাগতিক বস্তুর আছড়ে পড়ার পর চাঁদে কত বড় গহ্ববর সৃষ্টি হবে, হলে চাঁদের পিঠের নীচ থেকে খনিজ পাওয়া যাবে কী না সেই নিয়ে। ইসরো চাঁদের কক্ষপথে যে চন্দ্রযান-১ উপগ্রহ পাঠিয়েছে তাকে ইতিমধ্যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কী আছড়ে পড়ে এবং আছড়ে পড়ার পর কত বড় গহ্ববর সৃষ্টি হয় সেটা দেখতে। জ্যোর্তিবিজ্ঞানী বিল গ্রে গত সপ্তাহে প্রথম জানান মার্চের প্রথম সপ্তাহে চাঁদের পিঠে বড় কিছু আছড়ে পড়তে চলেছে। গ্রে-র মনে হয়েছিল বস্তুটি স্পেস এক্সের পাঠানো ফ্যালকন-৯ রকেটের অংশ। কিন্তু নাসা পরে জানায় ওটা ফ্যালকন-৯-এর অংশ নয়। তারপর আবার গ্রে টুইট করে জানান, ফ্যালকন৯ নয়, চাঁদের বুকে আছড়ে পড়বে চিনের মহাকাশযান শ্যাঙ্গে-৫টি-১-এর বিশাল এক অংশ। এর উৎক্ষেপণ হয়েছিল ২০১৪-য়।