আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা জুল-এ প্রকাশিত সাম্প্রতিক এক গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, ক্রিপ্টোকারেন্সি যুগের প্রধান হাতিয়ার বিটকয়েন পৃথিবীর পরিবেশ বিষাক্ত করার ক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা নিচ্ছে। ইতিমধ্যে বিটকয়েন নির্মাতা ও শ্রমিকদের চিনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তার পরিণতিতে, জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভর করে প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎশক্তির উৎপাদন হয় যে সব দেশে, আমেরিকা সহ সেই সব দেশে বিটকয়েন নির্মাতা ও শ্রমিকদের কাজ চলছে এই সমস্ত দেশে। গবেষকরা জানিয়েছেন আমেরিকা-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ। বিটকয়েন তৈরি করার পদ্ধতির নাম বিটকয়েন মাইনিং। নতুন নতুন বিটকয়েন তৈরি হয় বিশাল বিশাল কম্পিউটারে। আর শক্তিশালী কম্পিউটার চালাতে প্রয়োজন হয় প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎশক্তির। সেটা পাওয়ার জন্য বিটকয়েন নির্মাতারা বেছে নিয়েছিলেন চিনকে। কারণ সেখানে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র। কিন্তু ২০১৩ থেকে চিন নিষিদ্ধ করে দেয় বিটকয়েন।