প্রযুক্তির দৌলতে বাড়িতে বসেই হেঁটে দেখা যাবে বিদেশের রাস্তাঘাট। প্রবাসী বন্ধু বা আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গেও অনায়াসে করমর্দন করা যাবে। এক দশক আগেও এই ভাবনা ছিল কল্পবিজ্ঞানের উপন্যাসের প্রেক্ষাপট। কিন্তু মেটাভার্সের সৌজন্যে আজ তা বাস্তবে রূপান্তরিত। ভার্চুয়াল জগতে বিশ্বব্যাপী অবাধ বিচরণের এরকম বিরল সুযোগ এনে দিয়েছে মেটাভার্স। কিন্তু এই বিচরণও অবাধ থাকছে না মানুষের ডিজিটাল যাপন। বাস্তব দুনিয়ার মত মেটাভার্সের পরিষেবা নিতে গেলেও গুনতে হবে জিএসটি (গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স)।
এআরএস টেকনিকার সাম্প্রতিক রিপোর্ট জানিয়েছে, এই ব্যবস্থায় আখেরে আয় হবে সরকারের। খ্যাতনামা মেটাভার্স প্রযুক্তি সংস্থা লিন্ডেন কিছুদিনের মধ্যে চালু করতে চলেছে এই ব্যবস্থা। ইতিমধ্যে মেটাভার্সকে বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা শুরু করেছে বহু আন্তর্জাতিক সংস্থা। সরকারি মিটিংয়ের পাশাপাশি, মেটাভার্সের ভার্চুয়াল দুনিয়ায় খাবারের দোকান থেকে শুরু করে চিত্র প্রদর্শনী বিবাহ অনুষ্ঠান, ডিজিটাল জমি কেনাবেচা-সব কিছুই শুরু হয়েছে।