চাঁদের জন্মরহস্যের আরও কাছাকাছি বিজ্ঞানীরা

চাঁদের জন্মরহস্যের আরও কাছাকাছি বিজ্ঞানীরা

বিজ্ঞানভাষ সংবাদদাতা
Posted on ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

চাঁদের ব্যাপারে কৌতূহলের শেষ নেই যেন। যদিও গ্যালেলিওর আগে পৃথিবীর উপগ্রহকে নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা খুব বেশি হয়নি। শেষ পাঁচ শতাব্দী জুড়ে নানা তত্ত্ব এসেছে, বিতর্ক হয়েছে চাঁদের জন্মের ইতিহাস নিয়ে। সম্প্রতি ইটিএইচ জুরিখের একদল গবেষক নতুন তত্ত্ব আনলেন চাঁদের উৎপত্তি নিয়ে।

সায়েন্স অ্যাডভান্সেস পত্রিকায় কিছুদিন আগে গবেষণাপত্রটা বেরিয়েছে। পৃথিবীপৃষ্ঠের আস্তরণের ঠিক নিচের স্তর ম্যান্টেল। এই অংশে মেলে হিলিয়াম ও নিয়ন গ্যাস। চাঁদের উৎস সম্পর্কে যে জায়ান্ট ইমপ্যাক্ট তত্ত্বটা আছে, তাতে বলা হয় অন্য কোনও অতিভারী বস্তুর আঘাতে পৃথিবীর ম্যান্টেল স্তর বিদীর্ণ হয়েই নাকি চাঁদের জন্ম। হিলিয়াম ও নিয়নের মতো গ্যাস নিয়ে চাঁদের বায়ুমণ্ডল প্রথমে তৈরি হয়েছিল – নতুন গবেষণাটা হয়তো আরও মজবুত করবে জায়ান্ট ইমপ্যাক্টের ধারণাকে।

চাঁদ থেকে সংগ্রহ করা ছ’টা উল্কাখণ্ড নিয়ে জুরিখে ডক্টরাল পড়াশুনো করছিলেন শ্রীমতী প্যাট্রিজিয়া উইল। নমুনাগুলো ব্যাসল্ট পাথরের ছিল। চাঁদের গর্ভ থেকে ম্যাগমা বেরিয়ে ঠাণ্ডা হচ্ছে যখন, পাথরগুলো নাকি সেই সময়কার। ঠাণ্ডা হয়ে জমাট বাঁধার এই প্রক্রিয়ায় কাচের অণুও ছিল অন্য সব পদার্থের সাথেই। শ্রীমতী উইল ও ওনার গবেষক দল সেই সব কাচের টুকরোর ভেতর হিলিয়াম আর নিয়ন গ্যাসের স্পষ্ট উপস্থিতি খুঁজে পেয়েছেন। পৃথিবীর ম্যান্টেলে থাকা গ্যাসই চাঁদের জন্মে সাহায্য করেছে, এমনটাই জানালেন প্যাট্রিজিয়া উইল।

 

চাঁদের ব্যাপারে কৌতূহলের শেষ নেই যেন। যদিও গ্যালেলিওর আগে পৃথিবীর উপগ্রহকে নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা খুব বেশি হয়নি। শেষ পাঁচ শতাব্দী জুড়ে নানা তত্ত্ব এসেছে, বিতর্ক হয়েছে চাঁদের জন্মের ইতিহাস নিয়ে। সম্প্রতি ইটিএইচ জুরিখের একদল গবেষক নতুন তত্ত্ব আনলেন চাঁদের উৎপত্তি নিয়ে।

সায়েন্স অ্যাডভান্সেস পত্রিকায় কিছুদিন আগে গবেষণাপত্রটা বেরিয়েছে। পৃথিবীপৃষ্ঠের আস্তরণের ঠিক নিচের স্তর ম্যান্টেল। এই অংশে মেলে হিলিয়াম ও নিয়ন গ্যাস। চাঁদের উৎস সম্পর্কে যে জায়ান্ট ইমপ্যাক্ট তত্ত্বটা আছে, তাতে বলা হয় অন্য কোনও অতিভারী বস্তুর আঘাতে পৃথিবীর ম্যান্টেল স্তর বিদীর্ণ হয়েই নাকি চাঁদের জন্ম। হিলিয়াম ও নিয়নের মতো গ্যাস নিয়ে চাঁদের বায়ুমণ্ডল প্রথমে তৈরি হয়েছিল – নতুন গবেষণাটা হয়তো আরও মজবুত করবে জায়ান্ট ইমপ্যাক্টের ধারণাকে।

চাঁদ থেকে সংগ্রহ করা ছ’টা উল্কাখণ্ড নিয়ে জুরিখে ডক্টরাল পড়াশুনো করছিলেন শ্রীমতী প্যাট্রিজিয়া উইল। নমুনাগুলো ব্যাসল্ট পাথরের ছিল। চাঁদের গর্ভ থেকে ম্যাগমা বেরিয়ে ঠাণ্ডা হচ্ছে যখন, পাথরগুলো নাকি সেই সময়কার। ঠাণ্ডা হয়ে জমাট বাঁধার এই প্রক্রিয়ায় কাচের অণুও ছিল অন্য সব পদার্থের সাথেই। শ্রীমতী উইল ও ওনার গবেষক দল সেই সব কাচের টুকরোর ভেতর হিলিয়াম আর নিয়ন গ্যাসের স্পষ্ট উপস্থিতি খুঁজে পেয়েছেন। পৃথিবীর ম্যান্টেলে থাকা গ্যাসই চাঁদের জন্মে সাহায্য করেছে, এমনটাই জানালেন প্যাট্রিজিয়া উইল।