দয়ালু হলে সামগ্রিক ভালো থাকাও নিশ্চিত হবে

দয়ালু হলে সামগ্রিক ভালো থাকাও নিশ্চিত হবে

বিজ্ঞানভাষ সংবাদদাতা‌
Posted on ৮ জানুয়ারী, ২০২৩

আমাদের ভালো থাকা কীভাবে আরও পোক্ত আরও খানিকটা নিশ্চিত হতে পারে তা নিয়ে গবেষকরা পড়ে আছেন বহুদিন ধরেই। নানান দৃষ্টিভঙ্গি বিচার বিশ্লেষণ করাও হয়েছে। কিন্তু এতদিনে হয়তো কিছুটা সদুত্তর দিচ্ছেন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনা আন্দিয়াপ্পান।
অতিমারির সামাজিক প্রভাব মানুষের চোখ খুলে দিয়েছে অনেকটাই। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে নতুন করে চিন্তা করছেন বিভিন্ন দেশের তাবড় বিজ্ঞানীরা। আনন্দের রাস্তা কীভাবে উন্মুক্ত হবে? কীভাবে একটা পূর্ণাঙ্গ জীবন তৈরি হবে ভয়ভীতি ছাড়াই?
অধ্যাপক মিনা আন্দিয়াপ্পান বলছেন, দয়াশীল হলেই অনেকটা মুক্তি মিলবে অ্যাংজাইটি বা ডিপ্রেশানের মতো সমস্যা থেকে। এতদিন ধরে মানসিক সমস্যা নিয়ে যা গবেষণা হয়েছে তার সাহায্যেই প্রোফেসর মিনার এই নতুন অনুসন্ধান। দেখা গেছে, অন্যের সমস্যায় যারা সাহায্য করতে সদাই প্রস্তুত, নিজের জীবনের কঠিন সময়ও তাদের মোকাবিলা করতে সমস্যা হয় না।
সহায়তায় আর্থিক দিকটা খুব দরকারি নয়। বরং সময় দেওয়া, আবেগের স্বচ্ছ বিনিময়, সম্পর্কের ভিত মজবুত করা… এগুলোই যথেষ্ট। পোক্ত সামাজিক যোগাযোগই যে আনন্দের মূল চাবিকাঠি, তা স্পষ্টই জানিয়েছেন মিনা ওনার গবেষণাপত্রে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eight + thirteen =