অন্যান্য গ্রহে প্রাণের সন্ধান এবং একইসঙ্গে ডার্ক এনার্জি নিয়ে গবেষণা করতে টেলিস্কোপই যথেষ্ঠ! চিলির আটাকামা মরুভূমিতে তৈরি হচ্ছে দৈত্যাকৃতি সেই টেলিস্কোপ। যেখানে চোখ দিয়ে নক্ষত্রবিজ্ঞানীরা গবেষণা করতে পারবেন ডার্ক এনার্জি নিয়ে! যে ডার্ক এনার্জি বর্তমানে জ্যোর্তিবিজ্ঞানীদের অন্যতম উৎসাহের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যে ডার্ক এনার্জির কারণ, বিজ্ঞানীরা বলছেন বিশ্ববক্ষ্রাণ্ডের প্রতিনিয়ত বিসৃতি হচ্ছে। ১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে লা কাম্পানাস গবেষণাগারে তৈরি হচ্ছে দৈত্যাকৃতি ম্যাজেলান টেলিস্কোপ। যার রেজোলিউশন বিজ্ঞানীরা বলছেন হাবল টেলিস্কোপের চেয়ে ১০ গুণ বেশি হবে! জ্যোর্তিবিজ্ঞানীদের দাবি এই টেলিস্কোপে অন্যান্য গ্রহে প্রাণের সঞ্চার হতে পারে কি না সেই নিয়েও গবেষণা করা যাবে। লা কাম্পানাস গবেষণাগারের ডিরেক্টর লিওপোলদো ইনফান্তো জানিয়েছেন, এই টেলিস্কোপে দূরের কোনও গ্রহের অরগ্যানিক কণাও দেখা যাবে। তার মতে এই টেলিস্কোপ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের টেলিস্কোপ। ভবিষ্যতে এই টেলিস্কোপের সহায়তায় কোনও বিজ্ঞানী যদি খুঁজে পান যে অন্য কোনও গ্রহেও প্রাণ আছে, তার কপালে নোবেলও জুটে যেতে পারে!