অর্থনৈতিক শিল্পকে অনুদানের আহ্ববান বৃটেনের

অর্থনৈতিক শিল্পকে অনুদানের আহ্ববান বৃটেনের

বিজ্ঞানভাষ সংবাদদাতা
Posted on ৪ নভেম্বর, ২০২১

পৃথিবীকে ‘সবুজ’ করার অভিযানে বিশ্বের অর্থনৈতিক শিল্পকে আর্থিক অনুদান জানানোর আহ্ববান করল গ্রেট বৃটেন। বুধবার গ্লাসগোয় ক্লাইমেট চেঞ্জিং কনফারেন্সে (সিওপি-২৬)। বৃটেনের ট্রেজারি চিফ ঋষি সুনাক বলেছেন, “উষ্ণায়ন কমাতে বৃটেনের সরকার পৃথিবীর অনুন্নত দেশগুলিকে আর্থিক অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। টাকা দিচ্ছেও। কিন্তু শুধু সরকারি অনুদান যথেষ্ঠ নয়। বেসরকারি সংস্থাগুলোকে, পৃথিবীর বৃহৎ বহুজাতিক সংস্থাগুলোকেও আর্থিক অনুদান নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।”
সুনাকের এই ভাষণ কিন্তু খুশি মনে মেনে নিতে পারেনি সম্মেলনে উপস্থিত থাকা বিশ্বের গরিব দেশগুলো। তারা জানিয়েছে ২০২০-র মধ্যে বৃটেনের মত ধনী দেশগুলোর যে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমাতে প্রত্যেক বছর যে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ফান্ড তৈরি করার প্রতিশ্রুতি ছিল প্যারিস ক্লাইমেট সম্মেলনে সেটা কেউই করার আগ্রহ দেখায়নি। এখন, গ্লাসগোয় এসে তারা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে এই ফান্ডটা ২০২৩-এর মধ্যে করে ফেলা হবে! সম্মিলিত রাষ্ট্রপুঞ্জের ট্রেজারি সচিব জ্যানেট ইয়েলেনও এই প্রসঙ্গে সরব। বলেছেন, “প্রচুর নবায়নযোগ্য (রিনিইউয়েবল) উপাদান আছে যা কার্বন-নির্ভর জ্বালানির তুলনায় অনেক কম খরচে পাওইয়া যাচ্ছে। আমাদের সেই সমস্ত নবায়নযোগ্য উপাদানের ওপর নির্ভরশীল হতে হবে যা অনেক কম পরিমাণে কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করে।” মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই বছরের গোড়ায় অবশ্য দেশের সমস্ত কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তাদের কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমনের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এরকম সমস্ত কাজকর্ম ও তাতে কী পরিমাণ টাকা খরচ হয় সেই নিয়ে বিশদে জানাতে।

 

পৃথিবীকে ‘সবুজ’ করার অভিযানে বিশ্বের অর্থনৈতিক শিল্পকে আর্থিক অনুদান জানানোর আহ্ববান করল গ্রেট বৃটেন। বুধবার গ্লাসগোয় ক্লাইমেট চেঞ্জিং কনফারেন্সে (সিওপি-২৬)। বৃটেনের ট্রেজারি চিফ ঋষি সুনাক বলেছেন, “উষ্ণায়ন কমাতে বৃটেনের সরকার পৃথিবীর অনুন্নত দেশগুলিকে আর্থিক অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। টাকা দিচ্ছেও। কিন্তু শুধু সরকারি অনুদান যথেষ্ঠ নয়। বেসরকারি সংস্থাগুলোকে, পৃথিবীর বৃহৎ বহুজাতিক সংস্থাগুলোকেও আর্থিক অনুদান নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।”
সুনাকের এই ভাষণ কিন্তু খুশি মনে মেনে নিতে পারেনি সম্মেলনে উপস্থিত থাকা বিশ্বের গরিব দেশগুলো। তারা জানিয়েছে ২০২০-র মধ্যে বৃটেনের মত ধনী দেশগুলোর যে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমাতে প্রত্যেক বছর যে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ফান্ড তৈরি করার প্রতিশ্রুতি ছিল প্যারিস ক্লাইমেট সম্মেলনে সেটা কেউই করার আগ্রহ দেখায়নি। এখন, গ্লাসগোয় এসে তারা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে এই ফান্ডটা ২০২৩-এর মধ্যে করে ফেলা হবে! সম্মিলিত রাষ্ট্রপুঞ্জের ট্রেজারি সচিব জ্যানেট ইয়েলেনও এই প্রসঙ্গে সরব। বলেছেন, “প্রচুর নবায়নযোগ্য (রিনিইউয়েবল) উপাদান আছে যা কার্বন-নির্ভর জ্বালানির তুলনায় অনেক কম খরচে পাওইয়া যাচ্ছে। আমাদের সেই সমস্ত নবায়নযোগ্য উপাদানের ওপর নির্ভরশীল হতে হবে যা অনেক কম পরিমাণে কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করে।” মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই বছরের গোড়ায় অবশ্য দেশের সমস্ত কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তাদের কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমনের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এরকম সমস্ত কাজকর্ম ও তাতে কী পরিমাণ টাকা খরচ হয় সেই নিয়ে বিশদে জানাতে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

four × four =